কর্ম পরিধি
কর্ম পরিধি
.01
সেমিনার
আপনাদের আয়োজিত সেমিনার সফল করতে আমরা মিডিয়া এবং নিউজ পার্টনার হিসেবে সহযোগিতা করে থাকি।
.02
দাপ্তরিক অনুষ্ঠান
আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল দাপ্তরিক ও প্রশাসনিক অনুষ্ঠানের সংবাদ পরিবেশন করে থাকি।
.03
জাতীয় দিবস অনুষ্ঠানসমূহ
আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত সকল জাতীয় সংবাদ সংগ্রহ করে থাকি।
.04
সামাজিক-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন আয়োজিত অনুষ্ঠানের মিডিয়া কাভারেজ দিয়ে থাকি।
.05
ডিপার্টমেন্ট সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠান
আমরা মিডিয়া পার্টনার হয়ে আপনাদের ডিপার্টমেন্টের অনুষ্ঠানগুলো সফল এবং হাইলাইট করতে অন্য সবার চেয়ে একধাপ এগিয়ে।
.06
জাতীয় অনুষ্ঠান
আমরা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে আয়োজিত সকল জাতীয় অনুষ্ঠানগুলোর মিডিয়া কাভারেজ দিয়ে থাকি।
শুভানুধ্যায়ীদের মন্তব্য :
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও প্রগতিশীলতায় বিশ্বাসী একটি সাংবাদিক সংগঠন হিসাবে কার্য পরিচালনা করছে। ২০১৮ সালে নবীন হিসাবে যাত্রা শুরু করা সংগঠনটি বিগত প্রায় পৌনে দুই বছরে ইবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছে। এ সংগঠনটি ইবির ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদেরও সাংবাদিকতা চর্চা করার সুযোগ প্রদান করেছেন এতে করে যেমন তাদের জনপ্রিয়তা বেড়েছে তেমনি ভাবে এখন তাদের দায়বদ্ধতাও বেড়েছে। গত বছর অসহায় ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের অর্থ সংকট মোকাবিলায় এ সংগঠনটির ভূমিকা প্রশংসার দাবী রাখে।

রাইয়ান উদ্দীন
সভাপতি, ইবি তারুণ্য
দেশের স্বাধীনতা পরবর্তী দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়। যার অবস্থান কুষ্টিয়া ও ঝিনাইদহ জেলার মধ্যেবর্তী গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। বর্তমানে আন্তর্জাতিকীকরণের পথে বিশ্ববিদ্যালয়টি। মার্জীনাল এরিয়াতে অবস্থান হওয়ায় ক্যাম্পাসকে দেশ ও জাতির সামনে তুলে ধরার পথ ছিল কঠিন। দু-একটি সংগঠন ব্যতীত লিখনীর মাধ্যমে ক্যাম্পাসকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরার মতো সংগঠন খুব কমই ছিল। তবে 'ইবি রিপোর্টার্স ইউনিটি' প্রতিষ্ঠার পর থেকেই ক্যাম্পাসের উন্নয়নমূলক ও প্রগতিশীল কর্মকান্ডগুলোকে বিশ্ব দরবারে তুলে ধরতে এবং মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি দিয়ে লেখনীর মাধ্যমে এর একটি অনন্য অবস্থান তৈরি করেছে। তাদের উল্লেখযোগ্য কাজের ভিতর রয়েছে, "সত্যকে সত্য আর মিথ্যাকে মিথ্যা বলতে তারা দ্বিধাবোধ করেনা", পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরা, সত্যের পথ সদা অবিচল থাকার অদম্য প্রয়াস ইত্যাদি। আমি মনে করি তাদের সবচেয়ে বড় অর্জন হচ্ছে ইবির ইতিহাসে সর্বপ্রথম এই সংগঠনটিই কেবল ছাত্রীদেরকে সাংবাদিকতা করার সুযোগ করে দিয়েছে। যা ইবি ক্যাম্পাস সারাজীবন ধরে রাখবে বলে বিশ্বাস করি। আমি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় রিপোর্টার্স ইউনিটির সমৃদ্ধি ও গৌরব উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করছি।

আরিফুল ইসলাম
সহকারী প্রক্টর, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়